Menu

বেঙ্গল উচ্চাঙ্গসংগীত উৎসব ২০১৭ – আজকের শিল্পীরা

thumbnail

পণ্ডিত হরিপ্রসাদ চৌরাসিয়া, বাঁশি
কিশোর বয়স পর্যন্ত কণ্ঠসংগীতে তালিম নিলেও পণ্ডিত ভোলানাথের বাঁশি শুনে এটির প্রতি আগ্রহী হয়ে ওঠেন। তাঁর কাছেই আট বছর বাঁশির তালিম নেন। ধীরে ধীরে বাঁশির জন্যই বিশ্বব্যাপী পরিচিতি পান। দুনিয়ার নানা প্রান্তে অনুষ্ঠান করেছেন। বাজিয়েছেন বিটলসের অ্যালবামে। সংগীত পরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন হিন্দি সিনেমায়ও। ভারত সরকারের ‘পদ্মবিভূষণ’ পেয়েছেন, ফরাসি সরকারের কাছ থেকে পেয়েছেন ‘নাইট’। ঝুলিতে আছে আরো নানা পুরস্কার।

পণ্ডিত কৈবল্যকুমার, সেতার
দাদা, বাবা গান করতেন, এ জগতে আসাটা তাই কৈবল্যকুমারের জন্য আশ্চর্য নয়। হাতেখড়ি বাবার কাছে, মাত্র পাঁচ বছর বয়সে। তাঁর কাছে খেয়াল গাওয়ার প্রশিক্ষণ পান। পড়াশোনাও সংগীত নিয়ে। স্বর্ণপদক নিয়ে কর্ণাটক বিশ্ববিদ্যালয় সংগীত বিভাগে পড়াশোনা শেষ করেন। সুরেলা কণ্ঠের জন্য তাঁর খ্যাতি সারা দুনিয়ায়। ভারতে তো বটেই, বিদেশে ভারতীয় অধ্যুষিত বিভিন্ন দেশ, যেমন—অস্ট্রেলিয়া, সংযুক্ত আরব আমিরাত, যুক্তরাজ্যসহ বিভিন্ন দেশে নিয়মিতই পারফরম করেন।

ব্রজেশ্বর মুখার্জি, খেয়াল
পশ্চিম বাংলার ছেলে ব্রজেশ্বর মুখার্জি দীক্ষা নিয়েছেন পণ্ডিত অজয় চক্রবর্তীর কাছে। ব্রজেশ্বর সংগীত পরিবারের ছেলে, বাবা বঙ্কিম মুখার্জি ছিলেন বিখ্যাত যাত্রাপালার শিল্পী। বয়সে তরুণ হলেও এর মধ্যেই নিজেকে দেশ-বিদেশে পরিচিত করেছেন এই ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীতশিল্পী।

পণ্ডিত বিশ্বমোহন ভট্ট, মোহনবীণা
জন্ম রাজস্থানের জয়পুরে। বিশ্ববিখ্যাত এই মোহনবীণাশিল্পী নিজের কাজের জন্য গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ডসও জিতেছেন। ১৯৯৩ সালে রে কোডারের সঙ্গে ‘আ মিটিং বাই দ্য রিভার’ অ্যালবামের জন্য এই পুরস্কার পান। পুরো ক্যারিয়ারেই বিভিন্ন পশ্চিমা শিল্পীর সঙ্গে মিলে যৌথভাবে বেশ কয়েকটি অ্যালবাম করেছেন। সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ‘তাজ মহল’।

 

View Full Article