Menu

শুরু হলো বেঙ্গল উচ্চাঙ্গসংগীত উৎসব রাত জেগে সুরের ভুবনে

thumbnail

ধানমন্ডির আবাহনী ক্রীড়া চক্রের মাঠে শুরু হলো বেঙ্গল উচ্চাঙ্গসংগীত উৎসবের ষষ্ঠ আসর। স্কয়ার নিবেদিত ও ব্র্যাক ব্যাংকের সহযোগিতায় এ উৎসবের আয়োজন করেছে বেঙ্গল ফাউন্ডেশন। এবারের উৎসব উৎসর্গ করা হয়েছে ইমেরিটাস অধ্যাপক অনিসুজ্জামানকে। ২৬ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় উৎসবের প্রথম দিন প্রথম পরিবেশনা ছিল কাজাখস্তানের ৫৮ সদস্যের আস্তানা সিম্ফনি ফিলহারমনিক অর্কেস্ট্রার সঙ্গে গ্রামি মনোনীতি বেহালা শিল্পী পদ্মভূষণ ড. এল সুব্রহ্মণ্যনের যুগল-বাদন। এছাড়া প্রথম দিন পর্যায়ক্রমে পরিবেশিত হয় রাজরূপা চৌধুরীর সরোদ, বিদুষী পদ্মা তালওয়ালকরের খেয়াল, ফিরোজ খানের সেতার, বেঙ্গল পরম্পরা সংগীতালয়ের সুপ্রিয়া দাসের খেয়াল, রাকেশ চৌরাসিয়ার বাঁশি ও পূর্বায়ন চ্যাটার্জির সেতার বাদন। উৎসব শুরু হবে প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭টায়। চলবে ভোর ৫টা পর্যন্ত। এরই মধ্যে যারা নিবন্ধন করেছেন শুধু তারাই উৎসবে প্রবেশ করতে পারবেন। রাত ১২টার পর অনুষ্ঠানে প্রবেশ করা যাবে না। উৎসব প্রাঙ্গণ থেকে একবার বের হলে আর প্রবেশ করা যাবে না। ব্যাগ, ক্যামেরা, পানির বোতল বা কোনো খাবার নিয়ে অনুষ্ঠানে প্রবেশ করা যাবে না। উৎসবের সব ধরনের তথ্য জানা যাবে bengalclassicalmusicfest.com ওয়েবসাইটে।

উৎসবের সূচি

দ্বিতীয় দিন : বুধবার ২৭ ডিসেম্বর
কত্থক পরিবেশন অদিতি মঙ্গলদাস ড্যান্স কোম্পানি।
তবলা-বাদন বেঙ্গল পরম্পরা সংগীতালয়।
সন্তুর-বাদন পণ্ডিত শিবকুমার শর্মা।
খেয়াল পরিবেশন পণ্ডিত উল্লাস কশলকর।
সেতার-বাদন ওস্তাদ শাহিদ পারভেজ খান।
ধ্রুপদ পরিবেশন অভিজিত কুণ্ড, বেঙ্গল পরম্পরা সংগীতালয়।
বাঁশি-বাদন পণ্ডিত রনু মজুমদার ও সরোদ-বাদন পণ্ডিত দেবজ্যোতি বোস।
তৃতীয় দিন: বৃহস্পতিবার ২৮ ডিসেম্বর
সেতার-বাদন বেঙ্গল পরম্পরা সংগীতালয়।
ঘাটম ও কঞ্জিরা বাদন বিদ্বান ভিক্ষু বিনায়ক রাম ও সেলভাগণেশ বিনায়ক রাম।
খেয়াল পরিবেশন সরকারি সংগীত কলেজ।
সরোদ-বাদন আবির হোসেন।
বাঁশি-বাদন গাজী আবদুল হাকিম।
ধ্রুপদ পরিবেশন পণ্ডিত উদয় ভাওয়ালকর।
বেহালা-বাদন বিদুষী কালা রামনাথ।
খেয়াল পরিবেশন পণ্ডিত অজয় চক্রবর্তী।
চতুর্থ দিন : শুক্রবার ২৯ ডিসেম্বর
মণিপুরি, ভরতনাট্যম ও কত্থক নৃত্য পরিবেশন সুইটি দাস, অমিত চৌধুরী, স্নাতা শাহরিন, সুদেষ্ণা স্বয়মপ্রভা, মেহরাজ হক ও জুয়াইরিয়াহ মৌলি।
সরোদ-বাদন বেঙ্গল পরম্পরা সংগীতালয়।
খেয়াল পরিবেশন ওস্তাদ রাশিদ খান।
সরোদ-বাদন পণ্ডিত তেজেন্দ্রনারায়ণ মজুমদার ও বেহালা-বাদন ড. মাইশুর মঞ্জুনাথ।
খেয়াল পরিবেশন পণ্ডিত যশরাজ।
চেলো-বাদন সাসকিয়া রাও দ্য-হাস।
সেতার-বাদন পণ্ডিত বুদ্ধাদিত্য মুখার্জি।
পঞ্চম দিন : শনিবার ৩০ ডিসেম্বর
ওড়িশি নৃত্য পরিবেশন বিদুষী সুজাতা মহাপাত্র।
মোহন বীণা-বাদন পণ্ডিত বিশ্বমোহন ভট্ট।
খেয়াল পরিবেশন ব্রজেশ্বর মুখার্জি।
সেতার-বাদন পণ্ডিত কুশল দাস ও কল্যাণজিত দাস।
সেতার-বাদন পণ্ডিত কৈবল্যকুমার।
বাঁশি-বাদন পণ্ডিত হরিপ্রসাদ চৌরাসিয়া।

 

View Full Article